গম চাষ পদ্ধতি | ভালো ফলনে আশাবাদী কৃষক | KrishiBID
গম চাষ পদ্ধতি | ভালো ফলনে আশাবাদী কৃষক | KrishiBID
#গম_চাষ_পদ্ধতি
#ভালো_ফলনে_আশাবাদী_কৃষক
#KrishiBID
মেসার্স দাউদ স্টোর
প্রো: মোঃ আবু দাউদ
মোবা: ০১৭৩০-৯১৪১৯৫,০১৯৯২-৩২৩৮৯৪
এখানে দই, মিষ্টি, রসমালাই, রসগোল্লা, চমচম, আইসক্রীম, ঠান্ডা পানিয়, কসমেটিক্স ও ষ্টেশনারীর মালামাল পাওয়া যায়। চেয়ারম্যান মার্কেট, চুড়ামনকাটি বাজার, যশোর।
বাংলাদেশে উৎপাদন ও খাদ্যের দিক দিয়ে দানা ফসল হিসেবে গম ২য় স্থানে রয়েছে। অর্থাৎ ধানের পরেই গমের স্থান। স্থানীয় জাতের তুলনায় উচ্চ ফলনশীল জাতের ফসল প্রায় তিন গুণ বেশি হওয়ায় বর্তমানে গম উৎপাদনে বিপুল উৎসাহ সৃষ্টি হচ্ছে। ১৯৯৮ সাল থেকে পরবর্তী সময়ে বেশ কিছু উচ্চ ফলনশীল, তাপ সহিষ্ণু ও রোগ প্রতিরোধী জাত উদ্ভাবন ও কৃষক পর্যায়ে হস্তান্তরিত হওয়ায় গমের আবাদ, উৎপাদন এবং ফলন দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে ৪.৫৩ লক্ষ হেক্টর জমিতে গমের উৎপাদন ১৩.৭৫ লক্ষ মেট্রিক টন। গমের হেক্টর প্রতি গড় ফলন ৩.০৪ টন যা বাংলাদেশের গম চাষের ক্ষেত্রে একটি মাইল ফলক।
মাটির প্রকৃতিঃ
উঁচু ও মাঝারি দো-আঁশ মাটি গম চাষের জন্য বেশি উপযোগী৷ লোনা মাটিতে গমের ফলন কম হয় ৷ সাধারণত উঁচু ও মাঝারি উঁচু জমি গম চাষের জন্য উপযুক্ত ৷ তবে মাঝারি নিচু জমিতেও গম চাষ হয় ৷ দোঁআশ ও বেলে-দোঁআশ মাটি গম চাষের জন্য সর্বোত্তম ৷ সহজে পানি নিষ্কাশিত হয় এমন ভারী অর্থাৎ এঁটেল ও এঁটেল-দোঁআশ মাটিতেও গমের চাষ করা যায় ৷
জাত নির্বাচন : ভালো ফলনের জন্য নতুন উদ্ভাবিত উচ্চ ফলনশীল জাতগুলোই নির্বাচন করা উচিত। বারি গম ১৯ (সৌরভ), বারি গম ২০ (গৌরব), বারি গম ২১ (শতাব্দী), বারি গম ২২ (সুফি), বারি গম ২৩ (বিজয়),বারি গম ২৪ (প্রদীপ)- এই জাতগুলো হলো তাপসহিষ্ণু ও উচ্চফলনশীল জাত। এছাড়াও বারি গম ২৫ হলো লবনাক্ততাসহিষ্ণু, তাপসহিষ্ণু ও উচ্চফলনশীল জাত, বারি গম ২৬ হলো উচ্চফলনশীল ও তাপসহিষ্ণু জাত। এটি পাতার দাগ রোগ সহনশীল ও পাতার মরিচা রোগ প্রতিরোধী জাত। বারি গম ২৭ একটি উচ্চ ফলনশীল স্বল্পমেয়াদি গমের জাত, যা পাতার দাগ রোগ প্রতিরোধী। বারি গম ২৮ হলো স্বল্পমেয়াদি উচ্চ ফলনশীল গমের জাত। বারি গম ২৯ একটি তাপ সহনশীল উচ্চ ফলনশীল গমের জাত। বারি গম ৩০ হলো তাপসহিষ্ণু ও উচ্চফলনশীল গমের জাত, যা পাতার দাগ রোগ সহনশীল ও পাতার মরিচা রোগ প্রতিরোধী জাত। বারি গম ৩১ এবং বারি গম ৩২ হলো তাপ সহনশীল উচ্চ ফলনশীল গমের জাত, যা আমন ধান কাটার পর দেরিতে রোপণের জন্য উপযোগী। বারি গম ৩৩ একটি তাপ সহনশীল উচ্চ ফলনশীল গমের জাত। এই জাতটি গমের ব্লাস্ট রোগ প্রতিরোধী জাত।
বপনের সময়ঃ
গম বপনের সময় উপযুক্ত সময় হলো অগ্রহায়ণের মাসের ১ম থেকে ২য় সপ্তাহ পর্যন্ত ( নভেম্বর মাসের ১৫ থেকে ৩০ পর্যন্ত )। তবে তাপ সহনশীল জাত ডিসেম্বার মাসের ১৫-২০ তারিখের মধ্যে বুনলেও অন্যান্য জাতের তুলনায় বেশি ফলন দেয়। যেসব এলাকায় ধান কাটতে ও জমি তৈরী করতে বিলম্ব হয় সে ক্ষেত্রে কাঞ্চন, আকবর , অঘ্রাণী, ও গৌরব বপন করলে ভাল ফলন পাওয়া যায়।
বীজের হারঃ
হেক্টর প্রতি ১২০ কেজি বীজ ব্যবহার করতে হবে। বীজ গজানোর ক্ষমতা ৮০% এর বেশী হলে ভালো হয়।
বীজ শোধনঃ
প্রোভেক্স/ভিটাভেক্স ২০০ প্রতি কেজি বীজে ৩ গ্রাম হারে মিশিয়ে বীজ শোধন করতে হবে। বীজ শোধনের ফলে চারা সবল ও সতেজ হয় এবং গম গজানোর হার ও ফলন বৃদ্ধি পায়। বীজ শোধন করলে শতকরা ১০-১২ কেজি বৃদ্ধি পায়।
বপন পদ্ধতিঃ
সারিতে বা ছিটিয়ে গম বীজ বপন করা যায়। সারিতে বপনের জন্য জমি তৈরীর পর লাংগল দিয়ে সরু নালা তৈরী করে ২০ সেমি বা ৮ ইঞ্চি দূরে দূরে সারিতে এবং ৪-৫ সেমি গভীরে বীজ বপন করতে হবে। আগাম বপনের জন্য পাওয়ার টিলার চালিত বীজ বপন যন্ত্রের সাহায্যে গম আবাদ করা যায়। যন্ত্রটির সুবিধা হলো ধান কাটার পরপর একই সময়ে চাষ, বীজ বপন ও মই দেওয়ার কাজ করা যাবে। যন্ত্রটিতে ২০ কেজি বীজ রাখার মতো একটি হপার থাকে এবং ২০ সেমি. দূরে দূরে ৬ সারিতে ৩-৪ সেমি. গভীরে বীজ বোনা যায়। বীজ বোনার সঙ্গে সঙ্গে বীজ ঢেকে দেয়া হয় করে বলে পাখি কম ক্ষতি করে এবং শতকরা প্রায় ২০ ভাগ বীজের সাশ্রয় হয়।
সারের পরিমাণ ও প্রয়োগ পদ্ধতিঃ
সেচ সহ চাষের ক্ষেত্রে নির্ধারিত ইউরিয়া সারের দুই তৃতীয়াংশ এবং সম্পূর্ন টিএসপি, এমপি ও জিপসাম শেষ চাষের পূর্বে প্রয়োগ করে মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হবে। বাকী এক তৃতীয়াংশ ইউরিয়া চারার তিন পাতা বয়সে প্রথম সেচের পর দুপুর বেলা মাটি ভেজা থাকা অবস্থায় প্রতি হেক্টরে ৬০-৭০ কেজি ইউরিয়া উপরি প্রয়োগ করতে হবে। উল্লেখ্য যে, সেচ ছাড়া চাষের ক্ষেত্রে সমস্ত ইউরিয়া শেষ চাষের সময় অন্যান্য রাসায়নিক সারের সাথে প্রয়োগ করতে হবে। তবে সেচ ছাড়া চাষের ক্ষেত্রে বৃষ্টিপাত হলে বৃষ্টির পর জমি ভেজা থাকা অবস্থায় উপরি প্রয়োগের জন্য নির্ধারিত ইউরিয়া প্রয়োগ করা ভালো। গম চাষে নিম্নলিখিত হারে সার প্রয়োগ করতে হবে-
আমাদের আজকের প্রতিবেদনের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন:
-গম চাষের বিস্তারিত তথ্য,
-গম চাষ কিভাবে করতে হয়,
-গম চাষের বিস্তারিত তথ্য,
-গম চাষ কিভাবে করতে হয়,
-গম চাষ,
-গম চাষ পদ্ধতি,
-গম চাষের পদ্ধতি,
-গম,
-গমের চাষ,
-রবি ফসল,
-চাষের তথ্য,
-farming tips,
-agriculture tips,
-wheat crop information,
-গম থেকে ঘাস চাষ,
-গমের আটার রেসিপি,
-গম্ভীরা গান,
-গম কাটার মেশিন,
-গম ভাঙানোর মেশিন,
-গমের চাষ পদ্ধতি,
-গম কাটা মেশিন,
-গমের ঘাস,
-গমের উপকারিতা,
-গমের ভুসি,
-রবি ফসল কাকে বলে,
-ধান চাষ পদ্ধতি,
-হাইড্রোপনিক পদ্ধতিতে গম চাষ,
-গম দিয়ে ঘাস তৈরি,
-গম ভাঙানোর মেশিন,
-গম কাটার মেশিন,
-গম মাড়াই মেশিন,
- ইদুর তাড়ানোর উপায়,
- গ্যাস ট্যাবলেট,
আমাদের আজকের প্রতিবেদনের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন
গম চাষের বিস্তারিত তথ্য | গম চাষ কিভাবে করতে হয়,গম চাষের বিস্তারিত তথ্য,গম চাষ কিভাবে করতে হয়,গম চাষ,গম চাষ পদ্ধতি,গম চাষের পদ্ধতি,গম,গমের চাষ,রবি ফসল,ধান চাষ,চাষের তথ্য,farming tips,agriculture tips,wheat crop information,গম থেকে ঘাস চাষ,গমের আটার রেসিপি,গম্ভীরা গান,গম কাটার মেশিন,গম ভাঙানোর মেশিন,গমের চাষ পদ্ধতি,গম কাটা মেশিন,গমের ঘাস,গমের উপকারিতা,গমের ভুসি,
SORT BY-
Top Comments
-
Latest comments