Other

Marin - Hala n’Rrug (Official Video)
Marin - Hala n’Rrug (Official Video) Ledjan Luli 2 Views • 5 years ago

𝗙𝗢𝗟𝗘 𝗣𝗨𝗕𝗟𝗜𝗦𝗛𝗜𝗡𝗚 - https://www.smarturl.it/FolePublishing

____________________________


𝗠𝗮𝗿𝗶𝗻 - 𝗛𝗮𝗹𝗮 𝗻’𝗥𝗿𝘂𝗴 (𝗢𝗳𝗳𝗶𝗰𝗶𝗮𝗹 𝗩𝗶𝗱𝗲𝗼)

____________________________

✔️ Did you subscribe to 𝗠𝗔𝗥𝗜𝗡's Official channel? 👇🏼
http://smarturl.it/SubscribeMARIN

🎧 Listen on Spotify / Download on iTunes 👇🏼
https://fanlink.to/MarinHalaNrrugON

____________________________

🎵 Lyrics by: 𝗠𝗔𝗥𝗜𝗡
🎵 Music by: 𝗠𝗔𝗥𝗜𝗡
🎥 Video by: 𝗣𝗥𝗘𝗠𝗧𝗜𝗠 𝗫𝗛𝗔𝗙𝗘𝗥𝗜


✔️ Published by : 𝗙𝗢𝗟𝗘 𝗣𝗨𝗕𝗟𝗜𝗦𝗛𝗜𝗡𝗚

____________________________

🎤 Connect with 𝗠𝗔𝗥𝗜𝗡 :
Instagram ► https://www.instagram.com/mar1nofficial/

🎥 Connect with 𝗣𝗥𝗘𝗠𝗧𝗜𝗠 𝗫𝗛𝗔𝗙𝗘𝗥𝗜 :
Instagram ► https://www.instagram.com/PremtimXh/

✔️ Connect with 𝗙𝗢𝗟𝗘 𝗣𝗨𝗕𝗟𝗜𝗦𝗛𝗜𝗡𝗚 :
Instagram ► https://www.smarturl.it/FolePublishing

____________________________


℗ & © MARINOFFICIAL & FOLE PUBLISHING. All Rights Reserved.

#Marin #HalanRrug #Folé

Marin - Block LIFE (Official Video)
Marin - Block LIFE (Official Video) Ledjan Luli 61 Views • 5 years ago

𝗙𝗢𝗟𝗘 𝗣𝗨𝗕𝗟𝗜𝗦𝗛𝗜𝗡𝗚 - https://www.smarturl.it/FolePu....blishing____________ - 𝗕𝗹𝗼𝗰𝗸 𝗟𝗜𝗙𝗘 (𝗢𝗳𝗳𝗶𝗰𝗶𝗮𝗹 𝗩𝗶𝗱𝗲𝗼)____________________________✔️ Did you subscribe to 𝗠𝗔𝗥𝗜𝗡's Official channel? 👇🏼► http://smarturl.it/SubscribeMARIN👉🏼 Turn on the 🔔 to be notified for all the new songs.🎧 Listen on Spotify / Download on iTunes 👇🏼► https://fole.fanlink.to/MarinB....lockLifeON__________ Lyrics by: 𝗠𝗔𝗥𝗜𝗡🎵 Music by: 𝗠𝗛 𝗣𝗥𝗢𝗗𝗨𝗖𝗧𝗜𝗢𝗡𝗦🎥 Video by: 𝗣𝗥𝗘𝗠𝗧𝗜𝗠𝗫𝗛✔️ Published by : 𝗙𝗢𝗟𝗘 𝗣𝗨𝗕𝗟𝗜𝗦𝗛𝗜𝗡𝗚____________________________🎤 Connect with 𝗠𝗔𝗥𝗜𝗡 :Instagram ► https://www.instagram.com/mar1nofficial/🎵 Connect with 𝗠𝗛 𝗣𝗥𝗢𝗗𝗨𝗖𝗧𝗜𝗢𝗡𝗦 :Instagram ► https://www.instagram.com/mh121_sb/🎥 Connect with 𝗣𝗥𝗘𝗠𝗧𝗜𝗠𝗫𝗛 :Instagram ► https://www.instagram.com/PremtimXh/✔️ Connect with 𝗙𝗢𝗟𝗘 𝗣𝗨𝗕𝗟𝗜𝗦𝗛𝗜𝗡𝗚 :Instagram ► https://www.smarturl.it/FolePu....blishing____________ Listen to "𝗔𝗹𝗯𝗮𝗻𝗶𝗮𝗻 𝗛𝗶𝘁𝘀" playlists on Spotify► https://spoti.fi/350PuQo► https://spoti.fi/2zs1Zsx______....____________________ & © MARINOFFICIAL & FOLE PUBLISHING. All Rights Reserved.#Marin #BlockLIFE #Folé

Melhores momentos | Any Malu Show | Cartoon Network
Melhores momentos | Any Malu Show | Cartoon Network Silas Gonçalves 68 Views • 5 years ago

Melhores momentos | Any Malu Show | Cartoon Network

Faça parte do canal do Cartoon Network Brasil no YouTube:
https://www.youtube.com/brcartoonnetwork

Visite o site do Cartoon Network Brasil:
http://www.cartoonnetwork.com.br/

Siga-nos no Facebook:
https://www.facebook.com/cartoonnetworkbrasil/


Bem-vindo ao canal oficial do Cartoon Network Brasil no Youtube. Aqui você encontrará vídeos dos melhores momentos dos seus programas favoritos, além de conteúdo original e exclusivo. Inscreva-se e faça parte da programação exclusiva e 100% divertida do Cartoon Network! Conteúdos que são a sua cara!

Minecraft, but 100 players are hunting me
Minecraft, but 100 players are hunting me iamgeometric 1 Views • 5 years ago

We tried to speedrun Minecraft, but let 100 other players join and try to stop us.
Chaos.
↓THE FUN STUFF↓

Follow me on Twitch to watch stuff like this live!:
https://www.twitch.tv/slimecicle

Thank you to my friends who streamed this with me:
Condi: https://www.youtube.com/user/ElusiveCrawfish
Bizly: https://www.youtube.com/channe....l/UCZAiAWCA4H_pPSjch

Thanks to MCProHosting for working with us on setting up a server for this event!

Thank you ThatOnePerson712. For everything.

And thank you guys for being cool and watching this video.
►Twitter
http://twitter.com/Slimecicle
►Twitch
http://www.twitch.tv/slimecicle
►Discord
https://discordapp.com/invite/slimecicle
►Cool Shirts
https://www.storefrontier.com/store/slimecicle
►Sponsor the Channel
https://www.youtube.com/slimecicle/join

♫Music♪
♩ Giorno's Theme
♩ Donkey Kong Country - Fear Factory Synthwave Remix
♩ Undertale - Megalovania
♩ Wario's Gold Mine - Mario Kart Wii
♩ Hollow Knight - City of Tears
♩ Prince Winterberry's Theme
♩ Left 4 Dead - Tank
♩ God of War - The Dragon
♩ Jet Set Sonic - Running the Bassline
♩ C418 - Sweden
♩ Terraria Calamity Mod - Universal Collapse
♩ Sonic Mania - Studiopolis Act 1
♩ Hollow Knight - False Knight
♩ Terraria Calamity Mod - The Step Below Hell
♩ Maplestory - Lith Harbor Above the Treetops
♩ Devil May Cry 5 - Devil Trigger
♩ Just Roll With It Theme
♩ Divinity Original Sin 2 - Dancing with the Source
♩ Terraria Calamity Mod - Crimson Cortex
♩ Xenoblade Chronicles 2 - Counterattack
♩ Undertale - Hopes and Dreams
♩ Undertale - SAVE the World
♩ My Hero Academia - Might+U

100 people, but there was only 1 person.

নতুন জাত চায়না ৫ পেয়ারা  চাষ পদ্ধতি
নতুন জাত চায়না ৫ পেয়ারা চাষ পদ্ধতি Krishi BID 33 Views • 5 years ago

নতুন জাত চায়না পেয়ারা ৫ চাষ পদ্ধতি
#নতুন_জাত_চায়না_পেয়ারা_৫_চাষ_পদ্ধতি

আমাদের নতুন এপিসোডে আপনাকে স্বাগতম। আজ আমরা পেয়ারার নতুন জাত চায়না ৫ বিষয়ে কথা বলবো। এই জাত তথা চায়না ৫ আপনি কিভাবে রোপন করবেন, কিভাবে এর রক্ষাবেক্ষণ করবেন তার সম্পূর্ণ
বিষয় আমরা আজ এখানে আলোচনা করেছি। তাই আমাদের আজকের সম্পূর্ণ ভিডিও ভিডিও দেখুন ভালো লাগলে লাইক কমেন্ট আর শেয়ার করুন।

আজ আমরা জানবো চায়না পেয়ারা,পেয়ারা চাষ পদ্ধতি,পেয়ারা চাষ,পেয়ারা গাছের যত্ন,পেয়ারা গাছে কলম করার পদ্ধতি,পেয়ারা গাছ লাগানোর নিয়ম,পেয়ারা গাছ রোপন পদ্ধতি,পেয়ারা গাছে সার প্রয়োগ,চায়না পেয়ারা চাষ পদ্ধতি,চায়না পেয়ারা ৫ চাষ ইত্যাদি।

আমাদের অন্যান্য ভিডিও দেখুন:

চাইনিজ মিষ্টি কমলা চাষ পদ্ধতি। ১০০% ভালো কলম চারা পাবেন যেভাবে। KrishiBID (১ম পর্ব):
https://youtu.be/wg09HPZD3AI

জিনসেং চাষ । কোথায় পাবেন জিনসেং চারা । KrishiBID: https://youtu.be/GEBNAC0aBOY

আধুনিক পদ্ধতিতে শসা চাষ | Cucumber Cultivation in Modern Method:
https://youtu.be/2f8KlfiSVf8


ধন্যবাদ আমাদের সাথে থাকার জন্য।

জনপ্রিয় মালচিং পদ্ধতিতে টমেটো চাষ |  KrishiBID
জনপ্রিয় মালচিং পদ্ধতিতে টমেটো চাষ | KrishiBID Krishi BID 28 Views • 5 years ago

জনপ্রিয় মালচিং পদ্ধতিতে টমেটো চাষ | KrishiBID
#জনপ্রিয়_মালচিং_পদ্ধতিতে_টমেটো_চাষ
#KrishiBID
#মালচিং_পদ্ধতি

আমরা আজ এই ভিডিওতে আলোচনা করেছি:-
-মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ।
-মালচিং পদ্ধতিতে টমেটো চাষ।
-টমেটো চাষ মালচিং পদ্ধতি।
-মালচিং পদ্ধতি,মালচিং।
-মালচিং চাষ পদ্ধতি।
-শীতকালীন ও গ্রীষ্মকালিন টমেটোর চাষ।
-শীতকালীন টমেটোর চাষ।
-টমেটো।
-টমেটো চাষ।
-টমেটো চাষ পদ্ধতি।
-টমেটো চাষ করার পদ্ধতি।
-টমেটো চাষ করার নিয়ম।
-টমেটো চাষ ভিডিও।
-টমেটো চাষ কিভাবে করে।
-টমেটো চাষ পদ্ধতি ভিডিও।
-টমেটো চাষ কিভাবে হয়।
-আধুনিক পদ্ধতিতে টমেটো চাষ।
-টমেটো চাষ পদ্ধতি ও নিয়ম।
-আগাম টমেটো চাষ পদ্ধতি।
-চাষ পদ্ধতি গ্রীস্মকালীন ও শীতকালীন টমেটো।
-গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষ পদ্ধতি।
-কৃষিবিদ।
-krishibid
-কৃষি সংবাদ।
-কৃষি খবর।
-কৃষি ও কৃষ্টি।

*********************************
মাটির রস সংরক্ষণে মালচিং
বিভিন্ন ধরনের বস্তু দিয়ে যখন গাছপালার গোড়া, সবজি ক্ষেত ও বাগানের বেডের জমি বিশেষ পদ্ধতিতে ঢেকে দেয়া হয় তখন তাকে বলে মালচ। আর এ পদ্ধতিটি কে বলে মালচিং।

ক) ফসলের ক্ষেতে আর্দ্রতা সংরক্ষণে মালচিং বিশেষভাবে উপকারী, কারণ এ প্রযুক্তি ব্যবহারে ফসল ক্ষেতের পানি সূর্যের তাপ ও বাতাসে দ্রুত উড়ে যায় না। ফলে জমিতে রসের ঘাটতি হয় না এবং সেচ লাগে অনেক কম। মালচিং ব্যবহার করলে জমিতে প্রায় ১০ থেকে ২৫ ভাগ আর্দ্রতা সংরক্ষণ করা সম্ভব হয়।

খ) মালচিং করার জন্য যেসব মালচ উপাদান ব্যবহার করা হয় সেগুলো হলো জৈব ও অজৈব পদার্থ। উপাদানগুলো হলো-ধান বা গমের খড়, কচুরিপানা, গাছের পাতা, শুকনা ঘাস, কম্পোস্ট, ভালোভাবে পচানো রান্নাঘরের আবর্জনা ইত্যাদি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

গ) গাছের গোড়া, সবজির বেড এবং ফলবাগানে গাছের গোড়া হতে এক থেকে দু’ইঞ্চি (২.৫০-৫.০ সে.মি) দূরে বিভিন্ন ধরনের মালচ ব্যবহার করা যেতে পারে। মালচিংয়ের কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন পদার্থ অবশ্যই ৫ সেন্টিমিটার (২ইঞ্চি) এর বেশি পুরু করে দেয়া ঠিক নয়।

ঘ) উল্লেখ্য যে, মালচিং পদার্থের পুরুত্ব বেশি হলে তা গাছপালার অনাকাঙ্খিত মূল গজাতে সহায়তা করবে। এমনকি সঠিক মালচিং প্রয়োগে বিভিন্ন ধরনের পোকামাকড়ের আক্রমণও রোধ করা যায়।

ঙ) শীতকালে মালচ ব্যবহার করলে মাটিতে প্রয়োজনীয় তাপমাত্রা ধরে রাখা সম্ভব হয় এবং গরমকালে মাটি ঠান্ডা থাকে, এমনকি বেশ কিছু পোকামাকড়ের আক্রমণও রোধ করা যায়।

চ) সবচেয়ে বড় কথা মালচিং প্রযুক্তি ব্যবহার করলে পানি লাগে অনেক কম। সেচ খরচ বাঁচে, লাভ হয় বেশি।

ছ) পাহাড়ি এলাকা এমনকি টিলা, পাহাড়ের ঢালে বিশেষ করে লালমাটি এলাকায় স্বল্প খরচে মালচিং প্রযুক্তি ব্যবহারের কোনো বিকল্প নেই। ফল গাছ বিশেষ করে লেবু, পেয়ারা, কাঁঠাল, আম, নারিকেল, কলা, কমলা, আনারস, বাতাবি লেবু, পেঁপে, আদা, হলুদ এসব গাছের গোড়ায় মালচিং দিয়ে সম্ভব হলে ১-২ সপ্তাহ পর একবার পানি দিয়েও বেশি সময় রস সংরক্ষণ করা সম্ভব।
***************************************
মাটির রস সংরক্ষণে মালচিংঃ
বিভিন্ন ধরনের বস্তু দিয়ে যখন গাছপালার গোড়া, সবজি ক্ষেত ও বাগানের বেডের জমি বিশেষ পদ্ধতিতে ঢেকে দেয়া হয় তখন তাকে বলে মালচ। আর এ পদ্ধতিটি কে বলে মালচিং।

ক) ফসলের ক্ষেতে আর্দ্রতা সংরক্ষণে মালচিং বিশেষভাবে উপকারী, কারণ এ প্রযুক্তি ব্যবহারে ফসল ক্ষেতের পানি সূর্যের তাপ ও বাতাসে দ্রুত উড়ে যায় না। ফলে জমিতে রসের ঘাটতি হয় না এবং সেচ লাগে অনেক কম। মালচিং ব্যবহার করলে জমিতে প্রায় ১০ থেকে ২৫ ভাগ আর্দ্রতা সংরক্ষণ করা সম্ভব হয়।

খ) মালচিং করার জন্য যেসব মালচ উপাদান ব্যবহার করা হয় সেগুলো হলো জৈব ও অজৈব পদার্থ। উপাদানগুলো হলো-ধান বা গমের খড়, কচুরিপানা, গাছের পাতা, শুকনা ঘাস, কম্পোস্ট, ভালোভাবে পচানো রান্নাঘরের আবর্জনা ইত্যাদি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

গ) গাছের গোড়া, সবজির বেড এবং ফলবাগানে গাছের গোড়া হতে এক থেকে দু’ইঞ্চি (২.৫০-৫.০ সে.মি) দূরে বিভিন্ন ধরনের মালচ ব্যবহার করা যেতে পারে। মালচিংয়ের কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন পদার্থ অবশ্যই ৫ সেন্টিমিটার (২ইঞ্চি) এর বেশি পুরু করে দেয়া ঠিক নয়।

ঘ) উল্লেখ্য যে, মালচিং পদার্থের পুরুত্ব বেশি হলে তা গাছপালার অনাকাঙ্খিত মূল গজাতে সহায়তা করবে। এমনকি সঠিক মালচিং প্রয়োগে বিভিন্ন ধরনের পোকামাকড়ের আক্রমণও রোধ করা যায়।

ঙ) শীতকালে মালচ ব্যবহার করলে মাটিতে প্রয়োজনীয় তাপমাত্রা ধরে রাখা সম্ভব হয় এবং গরমকালে মাটি ঠান্ডা থাকে, এমনকি বেশ কিছু পোকামাকড়ের আক্রমণও রোধ করা যায়।

চ) সবচেয়ে বড় কথা মালচিং প্রযুক্তি ব্যবহার করলে পানি লাগে অনেক কম। সেচ খরচ বাঁচে, লাভ হয় বেশি।

ছ) পাহাড়ি এলাকা এমনকি টিলা, পাহাড়ের ঢালে বিশেষ করে লালমাটি এলাকায় স্বল্প খরচে মালচিং প্রযুক্তি ব্যবহারের কোনো বিকল্প নেই। ফল গাছ বিশেষ করে লেবু, পেয়ারা, কাঁঠাল, আম, নারিকেল, কলা, কমলা, আনারস, বাতাবি লেবু, পেঁপে, আদা, হলুদ এসব গাছের গোড়ায় মালচিং দিয়ে সম্ভব হলে ১-২ সপ্তাহ পর একবার পানি দিয়েও বেশি সময় রস সংরক্ষণ করা সম্ভব।
**************************************


মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ,মালচিং পদ্ধতিতে টমেটো চাষ,টমেটো চাষ মালচিং পদ্ধতি,মালচিং পদ্ধতি,মালচিং,মালচিং চাষ পদ্ধতি,শীতকালীন ও গ্রীষ্মকালিন টমেটোর চাষ,শীতকালীন টমেটোর চাষ,টমেটো,টমেটো চাষ,টমেটো চাষ পদ্ধতি,টমেটো চাষ করার পদ্ধতি,টমেটো চাষ করার নিয়ম,আধুনিক পদ্ধতিতে টমেটো চাষ,চাষ পদ্ধতি গ্রীস্মকালীন ও শীতকালীন টমেটো,tomato,tomato farming,tomato farming in bangladesh,গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষ পদ্ধতি,কৃষিবিদ,krishibid,কৃষি সংবাদ,কৃষি খবর,মালচিং করার পদ্ধতি,

বিচিবিহীন লিচুর জাত উদ্ভাবন | ২০ বছর পর সফলতা অর্জন | KrishiBID
বিচিবিহীন লিচুর জাত উদ্ভাবন | ২০ বছর পর সফলতা অর্জন | KrishiBID Krishi BID 124 Views • 5 years ago

বিচিবিহীন লিচুর জাত উদ্ভাবন | ২০ বছর পর সফলতা অর্জন | KrishiBID

#বিচিবিহীন_লিচুর_জাত_উদ্ভাবন
#২০_বছর_পর_সফলতা_অর্জন
#KrishiBID
************************************
অস্ট্রেলিয়ার একজন কৃষক প্রায় ২০ বছরের গবেষণায় বিচিবিহীন লিচুর জাত উদ্ভাবন করতে সক্ষম হয়েছেন। চীন থেকে একটি লিচুর গাছ নিয়ে এসে শুরু হয়েছিল তার গবেষণা। এ প্রকল্পে ব্যয় হয় ৫ হাজার ডলার। এই কৃষকের নাম টিবি ডিকসন।

কয়েক দশক ধরে তিনি একাধিক জাতের লিচুর জাত উদ্ভাবন করেন। তার সবশেষ উদ্ভাবন হলো- বিচিবিহীন লিচু। যাকে তিনি ‘খুব সুস্বাদু’ বলছেন। এর স্বাদ অনেকটা আনারসের মতো।

lychee

এই কৃষক এবিসিকে বলেছেন, বিচিবিহীন এই জাত উদ্ভাবনে সফল না হওয়া পর্যন্ত তিনি চেষ্টা চালিয়ে যেতে থাকেন।

lychee

দীর্ঘ প্রচেষ্টায় লিচুর এই নতুন প্রজাতির উদ্ভাবন করা হয়েছে। চীন থেকে আমদানি করা ওই ছোট গাছ থেকে ক্রস পরাগায়নের মাধ্যমে এটি করা হয়। যাতে লিচুর পুরুষ ফুলের পরাগ সংগ্রহ করা হয় এবং তা নারী ফুলের অংশের মধ্যে স্থানান্তর করা হয়।
**************************************

কৃষিবিদ চ্যানেলের পক্ষ থেকে আপনাকে জানাই স্বাগতম।
বিচিবিহীন লিচু উদ্ভাবন করলেন অস্ট্রেলিয়ার চাষি টিবি ডিক্সন। ৫ হাজার মার্কিন ডলার দিয়ে প্রায় ২০ বছর আগে চীন থেকে তিনি এই একটি লিচুগাছ সংগ্রহ করেন। তখন থেকেই তিনি চালাতে থাকেন নানা রকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা। ডিক্সনের মূল লক্ষ্য ছিল, বিচিবিহীন লিচু উদ্ভাবন করা। দুই দশকের কঠোর পরিশ্রম শেষে অবশেষে সাফল্য পেয়েছেন ডিক্সন। তিনি জানান এই লিচু অনেক সুস্বাদু এবং খেতে অনেকটা আনারসের মত। এছাড়াও তিনি ভিন্ন জাতের লিচু উদ্ভাবন করেছেন। ৪০ বছরের বেশি সময় ধরে তিনি লিচু চাষ করে আসছেন এমনটাই জানান সংবাদমাধ্যম এবিসিকে। পর-পরাগায়নের মাধ্যমে ওই বিচিবিহীন লিচু উদ্ভাবন করেছেন। অনেক সময় ও শ্রম ব্যয় করে আজ তিনি সফলতা অর্জন করেছেন।
ডিক্সন বলেন, এই লিচুর উৎপাদন এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। কয়েক বছরের মধ্যেই এটিকে বাণিজ্যিক রূপ দেওয়া সম্ভব হবে।

আমাদের অন্যান্য ভিডিও:
চায়না কমলা লেবু চাষ পদ্ধতি:
https://youtu.be/8ygysdzEqUY
জিনসেং চাষ । কোথায় পাবেন জিনসেং চারা: https://youtu.be/GEBNAC0aBOY


সকলকে আমাদের আজকের ভিডিওটি দেখার জন্য অনুরোধ করছি।

মালচিং পদ্ধতিতে টমেটো চাষ ২য় পর্ব  KrishiBID
মালচিং পদ্ধতিতে টমেটো চাষ ২য় পর্ব KrishiBID Krishi BID 24 Views • 5 years ago

#মালচিং_পদ্ধতিতে_টমেটো_চাষ
#মালচিং_পদ্ধতি
#KrishiBID

*********************************
মাটির রস সংরক্ষণে মালচিং
বিভিন্ন ধরনের বস্তু দিয়ে যখন গাছপালার গোড়া, সবজি ক্ষেত ও বাগানের বেডের জমি বিশেষ পদ্ধতিতে ঢেকে দেয়া হয় তখন তাকে বলে মালচ। আর এ পদ্ধতিটি কে বলে মালচিং।

ক) ফসলের ক্ষেতে আর্দ্রতা সংরক্ষণে মালচিং বিশেষভাবে উপকারী, কারণ এ প্রযুক্তি ব্যবহারে ফসল ক্ষেতের পানি সূর্যের তাপ ও বাতাসে দ্রুত উড়ে যায় না। ফলে জমিতে রসের ঘাটতি হয় না এবং সেচ লাগে অনেক কম। মালচিং ব্যবহার করলে জমিতে প্রায় ১০ থেকে ২৫ ভাগ আর্দ্রতা সংরক্ষণ করা সম্ভব হয়।

খ) মালচিং করার জন্য যেসব মালচ উপাদান ব্যবহার করা হয় সেগুলো হলো জৈব ও অজৈব পদার্থ। উপাদানগুলো হলো-ধান বা গমের খড়, কচুরিপানা, গাছের পাতা, শুকনা ঘাস, কম্পোস্ট, ভালোভাবে পচানো রান্নাঘরের আবর্জনা ইত্যাদি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

গ) গাছের গোড়া, সবজির বেড এবং ফলবাগানে গাছের গোড়া হতে এক থেকে দু’ইঞ্চি (২.৫০-৫.০ সে.মি) দূরে বিভিন্ন ধরনের মালচ ব্যবহার করা যেতে পারে। মালচিংয়ের কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন পদার্থ অবশ্যই ৫ সেন্টিমিটার (২ইঞ্চি) এর বেশি পুরু করে দেয়া ঠিক নয়।

ঘ) উল্লেখ্য যে, মালচিং পদার্থের পুরুত্ব বেশি হলে তা গাছপালার অনাকাঙ্খিত মূল গজাতে সহায়তা করবে। এমনকি সঠিক মালচিং প্রয়োগে বিভিন্ন ধরনের পোকামাকড়ের আক্রমণও রোধ করা যায়।

ঙ) শীতকালে মালচ ব্যবহার করলে মাটিতে প্রয়োজনীয় তাপমাত্রা ধরে রাখা সম্ভব হয় এবং গরমকালে মাটি ঠান্ডা থাকে, এমনকি বেশ কিছু পোকামাকড়ের আক্রমণও রোধ করা যায়।

চ) সবচেয়ে বড় কথা মালচিং প্রযুক্তি ব্যবহার করলে পানি লাগে অনেক কম। সেচ খরচ বাঁচে, লাভ হয় বেশি।

ছ) পাহাড়ি এলাকা এমনকি টিলা, পাহাড়ের ঢালে বিশেষ করে লালমাটি এলাকায় স্বল্প খরচে মালচিং প্রযুক্তি ব্যবহারের কোনো বিকল্প নেই। ফল গাছ বিশেষ করে লেবু, পেয়ারা, কাঁঠাল, আম, নারিকেল, কলা, কমলা, আনারস, বাতাবি লেবু, পেঁপে, আদা, হলুদ এসব গাছের গোড়ায় মালচিং দিয়ে সম্ভব হলে ১-২ সপ্তাহ পর একবার পানি দিয়েও বেশি সময় রস সংরক্ষণ করা সম্ভব।
***************************************
মাটির রস সংরক্ষণে মালচিংঃ
বিভিন্ন ধরনের বস্তু দিয়ে যখন গাছপালার গোড়া, সবজি ক্ষেত ও বাগানের বেডের জমি বিশেষ পদ্ধতিতে ঢেকে দেয়া হয় তখন তাকে বলে মালচ। আর এ পদ্ধতিটি কে বলে মালচিং।

ক) ফসলের ক্ষেতে আর্দ্রতা সংরক্ষণে মালচিং বিশেষভাবে উপকারী, কারণ এ প্রযুক্তি ব্যবহারে ফসল ক্ষেতের পানি সূর্যের তাপ ও বাতাসে দ্রুত উড়ে যায় না। ফলে জমিতে রসের ঘাটতি হয় না এবং সেচ লাগে অনেক কম। মালচিং ব্যবহার করলে জমিতে প্রায় ১০ থেকে ২৫ ভাগ আর্দ্রতা সংরক্ষণ করা সম্ভব হয়।

খ) মালচিং করার জন্য যেসব মালচ উপাদান ব্যবহার করা হয় সেগুলো হলো জৈব ও অজৈব পদার্থ। উপাদানগুলো হলো-ধান বা গমের খড়, কচুরিপানা, গাছের পাতা, শুকনা ঘাস, কম্পোস্ট, ভালোভাবে পচানো রান্নাঘরের আবর্জনা ইত্যাদি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

গ) গাছের গোড়া, সবজির বেড এবং ফলবাগানে গাছের গোড়া হতে এক থেকে দু’ইঞ্চি (২.৫০-৫.০ সে.মি) দূরে বিভিন্ন ধরনের মালচ ব্যবহার করা যেতে পারে। মালচিংয়ের কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন পদার্থ অবশ্যই ৫ সেন্টিমিটার (২ইঞ্চি) এর বেশি পুরু করে দেয়া ঠিক নয়।

ঘ) উল্লেখ্য যে, মালচিং পদার্থের পুরুত্ব বেশি হলে তা গাছপালার অনাকাঙ্খিত মূল গজাতে সহায়তা করবে। এমনকি সঠিক মালচিং প্রয়োগে বিভিন্ন ধরনের পোকামাকড়ের আক্রমণও রোধ করা যায়।

ঙ) শীতকালে মালচ ব্যবহার করলে মাটিতে প্রয়োজনীয় তাপমাত্রা ধরে রাখা সম্ভব হয় এবং গরমকালে মাটি ঠান্ডা থাকে, এমনকি বেশ কিছু পোকামাকড়ের আক্রমণও রোধ করা যায়।

চ) সবচেয়ে বড় কথা মালচিং প্রযুক্তি ব্যবহার করলে পানি লাগে অনেক কম। সেচ খরচ বাঁচে, লাভ হয় বেশি।

ছ) পাহাড়ি এলাকা এমনকি টিলা, পাহাড়ের ঢালে বিশেষ করে লালমাটি এলাকায় স্বল্প খরচে মালচিং প্রযুক্তি ব্যবহারের কোনো বিকল্প নেই। ফল গাছ বিশেষ করে লেবু, পেয়ারা, কাঁঠাল, আম, নারিকেল, কলা, কমলা, আনারস, বাতাবি লেবু, পেঁপে, আদা, হলুদ এসব গাছের গোড়ায় মালচিং দিয়ে সম্ভব হলে ১-২ সপ্তাহ পর একবার পানি দিয়েও বেশি সময় রস সংরক্ষণ করা সম্ভব।
**************************************

আমরা আজ এই ভিডিওর মধ্যে আলোচনা করেছি:-
-মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ।
-মালচিং পদ্ধতিতে টমেটো চাষ।
-টমেটো চাষ মালচিং পদ্ধতি।
-মালচিং পদ্ধতি,মালচিং।
-মালচিং চাষ পদ্ধতি।
-শীতকালীন ও গ্রীষ্মকালিন টমেটোর চাষ।
-শীতকালীন টমেটোর চাষ।
-টমেটো।
-টমেটো চাষ।
-টমেটো চাষ পদ্ধতি।
-টমেটো চাষ করার পদ্ধতি।
-টমেটো চাষ করার নিয়ম।
-টমেটো চাষ ভিডিও।
-টমেটো চাষ কিভাবে করে।
-টমেটো চাষ পদ্ধতি ভিডিও।
-টমেটো চাষ কিভাবে হয়।
-আধুনিক পদ্ধতিতে টমেটো চাষ।
-টমেটো চাষ পদ্ধতি ও নিয়ম।
-আগাম টমেটো চাষ পদ্ধতি।
-চাষ পদ্ধতি গ্রীস্মকালীন ও শীতকালীন টমেটো।
-গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষ পদ্ধতি।
-কৃষিবিদ।
-krishibid
-কৃষি সংবাদ।
-কৃষি খবর।
-কৃষি ও কৃষ্টি।

মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ,মালচিং পদ্ধতিতে টমেটো চাষ,টমেটো চাষ মালচিং পদ্ধতি,মালচিং পদ্ধতি,মালচিং,মালচিং চাষ পদ্ধতি,শীতকালীন ও গ্রীষ্মকালিন টমেটোর চাষ,শীতকালীন টমেটোর চাষ,টমেটো,টমেটো চাষ,টমেটো চাষ পদ্ধতি,টমেটো চাষ করার পদ্ধতি,টমেটো চাষ করার নিয়ম,আধুনিক পদ্ধতিতে টমেটো চাষ,চাষ পদ্ধতি গ্রীস্মকালীন ও শীতকালীন টমেটো,tomato,tomato farming,tomato farming in bangladesh,গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষ পদ্ধতি,কৃষিবিদ,krishibid,কৃষি সংবাদ,কৃষি খবর,মালচিং করার পদ্ধতি,

বেইজিং জাতের হাঁসের খামার | মাসে ইনকাম দেড় লক্ষ টাকা | KrishiBID
বেইজিং জাতের হাঁসের খামার | মাসে ইনকাম দেড় লক্ষ টাকা | KrishiBID Krishi BID 20 Views • 5 years ago

বেইজিং জাতের হাঁসের খামার | মাসিক ইনকাম দেড় লক্ষ টাকা | KrishiBID
#বেইজিং_জাতের_হাঁসের_খামার
#মাসিক_ইনকাম_দেড়_লক্ষ_টাকা
#KrishiBID

**********************************
খামারি: সাকাওয়াত হোসেন লিটন,
স্থান: ঘোনা, চুড়ামনকাটি, যশোর সদর, যশোর।
মোবাইল: ০১৭৩৪-২৬১১৫৩
*********************************
বেইজিং মূলত চীনের রাজধানী যার নামানুসারে এই হাঁসের জাতের নাম বেইজিং রাখা হয়েছে। আমাদের দেশের আবহাওয়ায় এই জাতের হাঁস পালন করা সম্ভব। বেইজিং জাতের হাঁস পালনের জন্য আমাদের দেশের পরিবেশ একদম অনুকূল।

রোগ বালাই
হাঁস নানারকম রোগে আক্রান্ত হতে পারে তবে হাঁসের সবথেকে প্রচলিত দুটি রোগ হল ডাকপ্লেগ রোগ ও ডাক কলেরা রোগ। এই হাঁস মাত্র ৩ মাস বয়সেই বিক্রি করে দেয়া যায়। বেইজিং জাতের হাঁস পালনে ২৫ দিন পর প্রথমবার ডাকপ্লেগ রোগের টিকা দেয়া হয় এছাড়াও ৪০ দিন পর পুনরায় আর একবার ডাকপ্লেগ টিকা দেয়া হয় । এই জাতের হাঁসের মৃত্যুহার খুবই কম। আর তেমন ভিটামিন ও দেয়ার প্রয়োজন পড়েনা তবে যতটুকু না দিলেই নয় ততটুকু দেয়া যেতে পারে। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে এই জাতের হাঁস পালন খুবই লাভজনক হবে।

খাদ্য
আমাদের দেশের যে প্রচলিত অন্যান্য হাঁস আছে ঠিক তাদের মত করেই এর লালন পালন করতে হয়। এই জাতের হাঁস তিনভাবে পালন করা যায়। ১) আবদ্ধ পদ্ধতি, ২) আবদ্ধ ও আংশিক খোলা পদ্ধতি এবং ৩) উন্মুক্ত পদ্ধতি। হাঁস লালন পালন করতে গেলে মনে রাখতে হবে প্রাকৃতিক পদ্ধতিতেই পালতে হবে। আমাদের দেশী হাঁস যেভাবে প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে পালন করা হয়, এই হাঁসও সেই একই পদ্ধতিতে লালন পালন করলে লাভজনক হবে। কারণ হাঁস সম্পূর্ণ আবদ্ধ অবস্থায় পালন করলে ঐখান থেকে লাভ করা সম্ভব নয়।

এই হাঁসের বাচ্চা কেনার পরে প্রথম ১ মাস ব্রয়লার ফিড বা লেয়ার মুরগির ফিড খাওয়াতে হবে। ১ মাস পার হলেই ২৫ দিন বয়সে একটি ভ্যাকসিন দিতে হবে। তারপর উন্মুক্ত পদ্ধতিতে মাঠে, বিলে, নদীতে বিশেষ করে যেখানে প্রাকৃতিক খাদ্য আছে যেমন শামুক, ঝিনুক, আগাছা, লতাপাতা, কচুরিপানা, শেওলা, মাঠে পড়ে থাকা ধান এসব জায়গায় পালন করতে হবে। এই হাঁস ৩ মাস বয়েসেই একেকটই ৪কেজি ওজনের হয়ে থাকে যা বিক্রি করে পিস প্রতি ১০০-১৫০ টাকা লাভ থাকে।

বাসস্থান
পানি ছাড়া এই জাতের হাঁস পালন করা যায়না। বেইজিং জাতের হাঁসকে সময়মতো খাবার এবং পানি দিতে হয়। এসব হাঁসের পা লালচে রং ও হাঁস গুলো সাদা রং এর হয়ে থাকে। এছাড়াও এদের ঠোটের রং হলুদ বর্ণের। এই হাঁস পালন করতে হলে খামারীদের খুব বেশি জায়গার প্রয়োজন হয় না। বাড়ির আঙ্গিনায় এই হাঁস পালন করা যায় পারিবারিকভাবে। এই হাঁস পালনে খুব বেশি জায়গার দরকার পড়েনা ১০০ হাঁস পালনের জন্য শুধুমাত্র ৩০০ স্কয়ার ফুট জায়গা লাগে। এই জাতের হাঁস চীন ছাড়াও আমেরিকাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পারিবারিক এবং বাণিজ্যিকভাবে পালন করা হয়। খামারে দেশী হাঁসের মতই এই হাঁসগুলো একেবারেই নিজেদের মনের মত করে বিচরণ করে। এই হাঁসের রোগ বালাই অন্যান্য জাতের হাঁসের মতই এবং চিকিৎসা পদ্ধতিও একই।

এর ফলে এই হাঁস ধীরে ধীরে মারা যেতে থাকবে। এর মৃত্যুর হার খুব বেশি হয় না। উন্নত ঔষধ ও উন্নত পরিচর্যায় রাখলে এই হাঁস সহজেই সুস্থ্য হয়ে যায়। বেইজিং জাতের হাঁসের বাচ্চা কৃত্রিম উপায়ে ফুটানো হয়। এই জাতের হাঁসগুলো দেশীয় জাতের হাঁসের চেয়ে ১-১.৫ মাস আগে ডিম দিতে শুরু করে এবং সারা বছর জুড়েই ডিম দিতে পারে। যদি এই হাঁস পারিবারিকভাবে অথবা বানিজ্যিকভাবে চাষ করা যায় তাহলে দেশের আমিষের চাহিদা পুড়ণ করা সম্ভবপর হবে।
আমাদের আজকের এই প্রতিবেদনে আলোচনা করেছি:
-বেইজিং হাঁস পালন পদ্ধতি।
-বেইজিং হাঁস পালন।
-বেইজিং জাতের হাঁস পালন।
-বেইজিং হাঁসের খামার।
-বেইজিং হাঁস।
-বেইজিং জাতের হাঁসের খামার এবং
-বেইজিং হাঁসের বাচ্চার দাম।
-বেইজিং হাঁসের বাচ্চা।
-বেইজিং হাঁসের খাবার।
-বেইজিং।
-বেইজিং হাঁস।
-বেইজিং জাত।
-শামুক চাষ পদ্ধতি।
-শামুক চাষ পদ্ধতি বাংলাদেশ।
-পুকুরে শামুক চাষ পদ্ধতি।
-বেইজিং হাঁসের বাচ্চা কোথায় পাওয়া যায়।
হাস গুলা কোথায় পাওয়া যায় এবং একটি হাসের দাম কত?ডেলি কত টাকার খাবার খায় এই হাস গুলো? একটি হাস ছোট থেকে ডিমের উপযুক্ত হতে কত মাস সময় লাগে?
১০০হাস পালতে প্রতি মাসে খরচ কত টাকা লাগে?১০০হাস কত টি ডিম দিবে প্রতি মাসে?

আমাদের নতুন এপিসোডে আপনাকে জানাই স্বাগতম। আমরা আজ হাঁস পালন পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করব। জানবো হাস পালনের পদ্ধতি ও হাঁস এর খামার কিভাবে করবেন সেই সম্পর্কে। হাঁস পালন প্রশিক্ষণ নিয়েও আমরা কথা বলেছি। হাঁস পালন করে কোটিপতি হাওয়া যায় এটা কারোরি অজানানা নয়। হাঁস পালন করার নিয়ম ও হাঁস পালন রোগ ও চিকিৎসা সম্পর্কে আমরা জানবো। হাঁস পালন ও চিকিৎসা এবং হাঁস পালনে আয় ব্যয় বিষয়ে না জানলে এবং কিভাবে হাঁস পালন করা যায় এই সম্পর্কে না জানলে লাভবান হওয়া যায় না। অপর দিকে খাকি ক্যাম্পবেল হাঁস পালন ও খাকি ক্যাম্পবেল হাঁস কত দিনে ডিম দেয় এছাড়াও জিনডিং হাঁস পরিচিতি ও জিনডিং হাঁস পালন সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করি আমাদের ভিডিও আপনাদের ভালো লাগবে। সেই প্রত্যাশা ব্যক্ত করি। জিনডিং হাঁস ও খাকি জিনডিং পালনে লাভবান হওয়া সম্ভব। ডিমপাড়া হাঁস পালন পদ্ধতি ও ডিমপাড়া হাঁস বিষয়ে অনেক তথ্য পাওয়া যাবে আমাদের এই
হাঁস পালন পদ্ধতি | মাসে হাজার হাজার টাকা | KrishiBID ভিডিও থেকে জানা যাবে। হাঁসের খামার কিভাবে করা যায় ও হাঁসের খামারে লাভ কেমন হয় সেই সম্পর্কে থাকছে আমাদের আজকের ভিডিও। সাথে আছি আমি আশানুর রহমান। খামারি সাইনুর রহমান। ঠিকানা: কাশিমপুর, যশোর।
হাঁসের খামার নিয়ে কৃষিবিদ(Krishibid) এর আজকের ভিডিও সবাইকে দেখার জন্য আহবান জানাচ্ছি।Duck Firming, Jashore,বেইজিং হাঁস পালন ।
আমাদের অন্য ভিডিও:

https://youtu.be/SJOKE0ckQaU (ক্যান্সার প্রতিরোধক ননী ফল | ননী ফল কোথায় পাওয়া যায় | KrishiBID)
https://youtu.be/GEBNAC0aBOY (জিনসেং চাষ । কোথায় পাবেন জিনসেং চারা । KrishiBID)

বিচিত্র গবাদিপশুর এ কেমন খামার | যশোর পুলের হাট KrishiBID
বিচিত্র গবাদিপশুর এ কেমন খামার | যশোর পুলের হাট KrishiBID Krishi BID 15 Views • 5 years ago

বিচিত্র গবাদিপশুর এ কেমন খামার? |#যশোর_পুলের_হাট, KrishiBID
#বিচিত্র_গবাদিপশুর_এ_কেমন_খামার? |
#KrishiBID


একেবারেই বিচিত্র একটি খামার। তবে বর্তমান প্রেক্ষাপট হিসেবে খামারীর সংখ্যা যে হারে বাড়ছে, সে হারে মাংসের দাম কমছে না।মাহমুদুল ইসলাম সাহেব যশোরের বাসিন্দা তিনি প্রথমে স্বল্প পরিসরে এই ধরনের খামার শুরু করেন। বর্তমানে তার খামারে বিভিন্ন জাতের গরু , ছাগল, ভেড়া রয়েছে।

This is an official YouTube channel about KrishiBID, Krishibid, কৃষি বিদ, #KrishiBID, #Krishibid, agriculture, agriculture technology, agriculture farming, agriculture machine, agriculture business, farming,farming business, কৃষি দিবানিশি, কৃষি খামার, কৃষি প্রযুক্তি, কৃষি ও কৃষকের গল্প, krishi dibanishi, krishi shikkha, krishi tv live, krishi natok, krishibid group real estate, কৃষি, Agricultural Development. The channel is broadcaster to all farmers (agriculturalists) channels which will benefit all the Bangladeshi farmers. Exploring the problems of farmers and rural communities, We are one step forward to solve any problems related to agriculture
..............................................................................................
This channel always adhere to all YouTube rules. Hope everyone will be with this channel and God's will will be beneficial.
বিচিত্র গবাদিপশু, মাটি ও মানুষের কথা, কৃষি বিদ, কৃষকের কথা,

গম চাষ পদ্ধতি | ভালো ফলনে আশাবাদী কৃষক | KrishiBID
গম চাষ পদ্ধতি | ভালো ফলনে আশাবাদী কৃষক | KrishiBID Krishi BID 29 Views • 5 years ago

গম চাষ পদ্ধতি | ভালো ফলনে আশাবাদী কৃষক | KrishiBID
#গম_চাষ_পদ্ধতি
#ভালো_ফলনে_আশাবাদী_কৃষক
#KrishiBID

মেসার্স দাউদ স্টোর
প্রো: মোঃ আবু দাউদ
মোবা: ০১৭৩০-৯১৪১৯৫,০১৯৯২-৩২৩৮৯৪
এখানে দই, মিষ্টি, রসমালাই, রসগোল্লা, চমচম, আইসক্রীম, ঠান্ডা পানিয়, কসমেটিক্স ও ষ্টেশনারীর মালামাল পাওয়া যায়। চেয়ারম্যান মার্কেট, চুড়ামনকাটি বাজার, যশোর।

বাংলাদেশে উৎপাদন ও খাদ্যের দিক দিয়ে দানা ফসল হিসেবে গম ২য় স্থানে রয়েছে। অর্থাৎ ধানের পরেই গমের স্থান। স্থানীয় জাতের তুলনায় উচ্চ ফলনশীল জাতের ফসল প্রায় তিন গুণ বেশি হওয়ায় বর্তমানে গম উৎপাদনে বিপুল উৎসাহ সৃষ্টি হচ্ছে। ১৯৯৮ সাল থেকে পরবর্তী সময়ে বেশ কিছু উচ্চ ফলনশীল, তাপ সহিষ্ণু ও রোগ প্রতিরোধী জাত উদ্ভাবন ও কৃষক পর্যায়ে হস্তান্তরিত হওয়ায় গমের আবাদ, উৎপাদন এবং ফলন দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে ৪.৫৩ লক্ষ হেক্টর জমিতে গমের উৎপাদন ১৩.৭৫ লক্ষ মেট্রিক টন। গমের হেক্টর প্রতি গড় ফলন ৩.০৪ টন যা বাংলাদেশের গম চাষের ক্ষেত্রে একটি মাইল ফলক।

মাটির প্রকৃতিঃ
উঁচু ও মাঝারি দো-আঁশ মাটি গম চাষের জন্য বেশি উপযোগী৷ লোনা মাটিতে গমের ফলন কম হয় ৷ সাধারণত উঁচু ও মাঝারি উঁচু জমি গম চাষের জন্য উপযুক্ত ৷ তবে মাঝারি নিচু জমিতেও গম চাষ হয় ৷ দোঁআশ ও বেলে-দোঁআশ মাটি গম চাষের জন্য সর্বোত্তম ৷ সহজে পানি নিষ্কাশিত হয় এমন ভারী অর্থাৎ এঁটেল ও এঁটেল-দোঁআশ মাটিতেও গমের চাষ করা যায় ৷

জাত নির্বাচন : ভালো ফলনের জন্য নতুন উদ্ভাবিত উচ্চ ফলনশীল জাতগুলোই নির্বাচন করা উচিত। বারি গম ১৯ (সৌরভ), বারি গম ২০ (গৌরব), বারি গম ২১ (শতাব্দী), বারি গম ২২ (সুফি), বারি গম ২৩ (বিজয়),বারি গম ২৪ (প্রদীপ)- এই জাতগুলো হলো তাপসহিষ্ণু ও উচ্চফলনশীল জাত। এছাড়াও বারি গম ২৫ হলো লবনাক্ততাসহিষ্ণু, তাপসহিষ্ণু ও উচ্চফলনশীল জাত, বারি গম ২৬ হলো উচ্চফলনশীল ও তাপসহিষ্ণু জাত। এটি পাতার দাগ রোগ সহনশীল ও পাতার মরিচা রোগ প্রতিরোধী জাত। বারি গম ২৭ একটি উচ্চ ফলনশীল স্বল্পমেয়াদি গমের জাত, যা পাতার দাগ রোগ প্রতিরোধী। বারি গম ২৮ হলো স্বল্পমেয়াদি উচ্চ ফলনশীল গমের জাত। বারি গম ২৯ একটি তাপ সহনশীল উচ্চ ফলনশীল গমের জাত। বারি গম ৩০ হলো তাপসহিষ্ণু ও উচ্চফলনশীল গমের জাত, যা পাতার দাগ রোগ সহনশীল ও পাতার মরিচা রোগ প্রতিরোধী জাত। বারি গম ৩১ এবং বারি গম ৩২ হলো তাপ সহনশীল উচ্চ ফলনশীল গমের জাত, যা আমন ধান কাটার পর দেরিতে রোপণের জন্য উপযোগী। বারি গম ৩৩ একটি তাপ সহনশীল উচ্চ ফলনশীল গমের জাত। এই জাতটি গমের ব্লাস্ট রোগ প্রতিরোধী জাত।

বপনের সময়ঃ
গম বপনের সময় উপযুক্ত সময় হলো অগ্রহায়ণের মাসের ১ম থেকে ২য় সপ্তাহ পর্যন্ত ( নভেম্বর মাসের ১৫ থেকে ৩০ পর্যন্ত )। তবে তাপ সহনশীল জাত ডিসেম্বার মাসের ১৫-২০ তারিখের মধ্যে বুনলেও অন্যান্য জাতের তুলনায় বেশি ফলন দেয়। যেসব এলাকায় ধান কাটতে ও জমি তৈরী করতে বিলম্ব হয় সে ক্ষেত্রে কাঞ্চন, আকবর , অঘ্রাণী, ও গৌরব বপন করলে ভাল ফলন পাওয়া যায়।

বীজের হারঃ
হেক্টর প্রতি ১২০ কেজি বীজ ব্যবহার করতে হবে। বীজ গজানোর ক্ষমতা ৮০% এর বেশী হলে ভালো হয়।

বীজ শোধনঃ
প্রোভেক্স/ভিটাভেক্স ২০০ প্রতি কেজি বীজে ৩ গ্রাম হারে মিশিয়ে বীজ শোধন করতে হবে। বীজ শোধনের ফলে চারা সবল ও সতেজ হয় এবং গম গজানোর হার ও ফলন বৃদ্ধি পায়। বীজ শোধন করলে শতকরা ১০-১২ কেজি বৃদ্ধি পায়।

বপন পদ্ধতিঃ
সারিতে বা ছিটিয়ে গম বীজ বপন করা যায়। সারিতে বপনের জন্য জমি তৈরীর পর লাংগল দিয়ে সরু নালা তৈরী করে ২০ সেমি বা ৮ ইঞ্চি দূরে দূরে সারিতে এবং ৪-৫ সেমি গভীরে বীজ বপন করতে হবে। আগাম বপনের জন্য পাওয়ার টিলার চালিত বীজ বপন যন্ত্রের সাহায্যে গম আবাদ করা যায়। যন্ত্রটির সুবিধা হলো ধান কাটার পরপর একই সময়ে চাষ, বীজ বপন ও মই দেওয়ার কাজ করা যাবে। যন্ত্রটিতে ২০ কেজি বীজ রাখার মতো একটি হপার থাকে এবং ২০ সেমি. দূরে দূরে ৬ সারিতে ৩-৪ সেমি. গভীরে বীজ বোনা যায়। বীজ বোনার সঙ্গে সঙ্গে বীজ ঢেকে দেয়া হয় করে বলে পাখি কম ক্ষতি করে এবং শতকরা প্রায় ২০ ভাগ বীজের সাশ্রয় হয়।

সারের পরিমাণ ও প্রয়োগ পদ্ধতিঃ
সেচ সহ চাষের ক্ষেত্রে নির্ধারিত ইউরিয়া সারের দুই তৃতীয়াংশ এবং সম্পূর্ন টিএসপি, এমপি ও জিপসাম শেষ চাষের পূর্বে প্রয়োগ করে মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হবে। বাকী এক তৃতীয়াংশ ইউরিয়া চারার তিন পাতা বয়সে প্রথম সেচের পর দুপুর বেলা মাটি ভেজা থাকা অবস্থায় প্রতি হেক্টরে ৬০-৭০ কেজি ইউরিয়া উপরি প্রয়োগ করতে হবে। উল্লেখ্য যে, সেচ ছাড়া চাষের ক্ষেত্রে সমস্ত ইউরিয়া শেষ চাষের সময় অন্যান্য রাসায়নিক সারের সাথে প্রয়োগ করতে হবে। তবে সেচ ছাড়া চাষের ক্ষেত্রে বৃষ্টিপাত হলে বৃষ্টির পর জমি ভেজা থাকা অবস্থায় উপরি প্রয়োগের জন্য নির্ধারিত ইউরিয়া প্রয়োগ করা ভালো। গম চাষে নিম্নলিখিত হারে সার প্রয়োগ করতে হবে-

আমাদের আজকের প্রতিবেদনের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন:
-গম চাষের বিস্তারিত তথ্য,
-গম চাষ কিভাবে করতে হয়,
-গম চাষের বিস্তারিত তথ্য,
-গম চাষ কিভাবে করতে হয়,
-গম চাষ,
-গম চাষ পদ্ধতি,
-গম চাষের পদ্ধতি,
-গম,
-গমের চাষ,
-রবি ফসল,
-চাষের তথ্য,
-farming tips,
-agriculture tips,
-wheat crop information,
-গম থেকে ঘাস চাষ,
-গমের আটার রেসিপি,
-গম্ভীরা গান,
-গম কাটার মেশিন,
-গম ভাঙানোর মেশিন,
-গমের চাষ পদ্ধতি,
-গম কাটা মেশিন,
-গমের ঘাস,
-গমের উপকারিতা,
-গমের ভুসি,
-রবি ফসল কাকে বলে,
-ধান চাষ পদ্ধতি,
-হাইড্রোপনিক পদ্ধতিতে গম চাষ,
-গম দিয়ে ঘাস তৈরি,
-গম ভাঙানোর মেশিন,
-গম কাটার মেশিন,
-গম মাড়াই মেশিন,
- ইদুর তাড়ানোর উপায়,
- গ্যাস ট্যাবলেট,

আমাদের আজকের প্রতিবেদনের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন
গম চাষের বিস্তারিত তথ্য | গম চাষ কিভাবে করতে হয়,গম চাষের বিস্তারিত তথ্য,গম চাষ কিভাবে করতে হয়,গম চাষ,গম চাষ পদ্ধতি,গম চাষের পদ্ধতি,গম,গমের চাষ,রবি ফসল,ধান চাষ,চাষের তথ্য,farming tips,agriculture tips,wheat crop information,গম থেকে ঘাস চাষ,গমের আটার রেসিপি,গম্ভীরা গান,গম কাটার মেশিন,গম ভাঙানোর মেশিন,গমের চাষ পদ্ধতি,গম কাটা মেশিন,গমের ঘাস,গমের উপকারিতা,গমের ভুসি,

গদখালী ফুলের বাজার | ফুলের দাম কত ?। KrishiBID
গদখালী ফুলের বাজার | ফুলের দাম কত ?। KrishiBID Krishi BID 23 Views • 5 years ago

ভ্যালেন্টাইন ডে-তে ফুলের দাম কত ? গদখালী ফুলের বাজার | KrishiBID
#ভ্যালেন্টাইন_ডে_তে_ফুলের_দাম_কত_?
#গদখালী_ফুলের_বাজার
#KrishiBID

ভ্যালেন্টাইন,ফুলের দাম কত,গদখালী ফুলের বাজার2020,গদখালী,ফুলের দাম কত,ফুলের বাজার,যশোর ফুলের বাজার,যশোরে ফুলের চাষ, ভালোবাসার দিবসে ফুলের দাম, ভালোবাসা দিবস, যশোরে দেশের সবচেয়ে বড় ফুলের হাট,ফুলের রাজধানী হিসেবে খ্যাত যশোরের গদখালী,ফুলের রাজধানী হিসেবে খ্যাত যশোর,
**************************************************************
চার দশক আগে তার হাত ধরে এখানে শুরু হয় ফুলের চাষ আর এলাকার ক্ষেতখামার থেকে বিদায় নিতে শুরু করে ধান পাট বা এ ধরণের প্রচলিত শস্য।"১৯৮২ সালে এরশাদ আমলে এক বিঘা জমিতে রজনীগন্ধা দিয়ে শুরু করেছিলাম। আমার বাবার নার্সারি ছিলো এবং আমি সেখানেই বসে ছিলাম। ভারত থেকে আসা এক ভদ্রলোক এসে পানি চেয়েছিলো।"
"তার হাতে ফুল। তিনি বললেন এই ফুল পশ্চিমবঙ্গে অনেক হয়। তো আমি ভাবলাম পশ্চিমবঙ্গ আর বাংলাদেশের মাটি তো এক। তখনই শুরু করলাম রজনীগন্ধা দিয়ে"। এভাবে প্রায় চার দশক আগে ফুল চাষের যে যাত্রা শুরু হয়েছিলো তার এখন বিস্তার ঘটেছে পুরো অঞ্চল জুড়ে। এখন আসছে নিত্য নতুন জাতের ফুল।গদখালীর যেকোনো দিকে তাকালেই চোখে পড়ে একটার পর একটা ফুলের বাগান।বিশেষ করে গোলাপ, গাঁদা আর অর্কিড, পাতাবাহার, রজনীগন্ধার বাগান রয়েছে অসংখ্য।এর বাইরেও চোখে পরে পলি হাউজ বা ফুল চাষের বিশেষ ঘর।স্থানীয় চাষিদের একজন শাজাহান কবীর বিবিসি বাংলাকে বলেন এসব ফুলের বাইরেও লিলিয়ামসহ নানা জাতের ফুল চাষ করছেন তারা।গদখালী নামের ওই গ্রাম ও আশপাশের হাজার হাজার একর জমিতে বছর জুড়ে উৎপাদন হচ্ছে দেশী বিদেশী নানা জাতের ফুল যার বার্ষিক বাজার মূল্য প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা।এই গ্রামের ফুল সারাদেশ তো বটেই, যাচ্ছে বিদেশেও।

কিন্তু এই গ্রামটি কি করে সাধারণ ধান পাটের বদলে ফুল চাষের জন্য বিখ্যাত হয়ে ফুলের রাজ্যে পরিণত হলো?যশোর সদর থেকে প্রায় পঁচিশ কিলোমিটার দুরে ঝিকরগাছার এই গদখালী গ্রাম।খুব ভোরেই এখানে জমে উঠে বাংলাদেশের বৃহত্তম ফুলের বাজার। ঢাকাসহ নানা জায়গার ব্যবসায়ীরা এসে ট্রাক বা পিক আপ ভর্তি করে ফুল নিয়ে যান আর এসব ফুল বিক্রি হয় সারাদেশে বিশেষ করে শহর এলাকাগুলোতে।কিন্তু এতো ফুল হয় কোথায়। সেটি দেখতেই আমি গিয়েছিলাম গদখালী গ্রামে।রাস্তার দু'পাশে তখন চোখ ও প্রাণ জুড়ানো অসংখ্য ফুলের বাগান ।

বাংলাদেশেই চাষ হচ্ছে কোরিয়ান জিনসেং | জিনসেং চারা সংগ্রহ করুন | KrishiBID
বাংলাদেশেই চাষ হচ্ছে কোরিয়ান জিনসেং | জিনসেং চারা সংগ্রহ করুন | KrishiBID Krishi BID 23 Views • 5 years ago

বাংলাদেশেই চাষ হচ্ছে কোরিয়ান জিনসেং | জিনসেং চারা সংগ্রহ করুন KrishiBID
#বাংলাদেশেই_চাষ_হচ্ছে_কোরিয়ান_জিনসেং
#জিনসেং_চারা_সংগ্রহ_করুন

কোরিয়ান জিনসেং চারা ও জিনসেং বড়ি সংগ্রহ করুন।
মালিক: খন্দকার কবীর হোসেন (মিলিটারী)।
মোবা: ০১৭১১-২৭০৭৫১
কৃষিবিদ (KrishiBID): ০১৫৩১-৫৬০০২৪
স্থান: যশোর সদর উপজেলা।
*********************************
জিনসেং কে বলা হয় wonder herbs বা আশ্চর্য লতা। চীনে সহস্র বছর ধরে জিনসেং গাছের মূল আশ্চর্য রকম শক্তি উতপাদনকারী পথ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এছাড়াও এর রয়েছে নানাবিধ গুন।

চীন থেকে কেউ বেড়াতে আসলে সাধারণত দেখা যায় জিনসেং ও সবুজ চা কে গিফট হিসেবে নিয়ে আসতে। সেইরকম একটা গিফট পাওয়ার পরে ভাবলাম যে এই আশ্চর্য লতার গুন কে আসলে বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমাণিত নাকি এ শুধুই প্রাচীন চাইনিজ মিথ? ঘাটতে গিয়ে পেলাম নানা তথ্য। আমাদের দেশের মানুষেরা এটা সম্পর্কে কম-ই জানেন। তাই জিনসেং সম্পর্কে একটি পরিপূর্ণ ধারণা দেওয়ার উদ্দেশ্যে আজকের পোস্ট।

জিনসেং :মুলত দুই ধরণের জিনসেং ঔষধি গুনসম্পন্ন হিসেবে পরিচিত- আমেরিকান ও এশিয়ান। এর মধ্যে এশিয়ান জিনসেং অপেক্ষাকৃত বেশি কার্যকরী। এই দুই ধরণের জিনসেং কে বলা হয় প্যানাক্স জিনসেং।
****************************************************************
আমাদের সাথে থাকার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। যারা ইতি পূর্বে এই চারা সংগ্রহ করেছেন এবং ভবিষ্যৎ এ করবেন তাদের জন্য বলি, খুব শিঘ্রয় নতুন ভিডিও নিয়ে হাজির হব, ধন্যবাদ। সকলকে পাশে থাকার জন্য অনুরোধ করছি।

জিনসেং চাষ ।কোথায় পাবেন জিনসেং চারা ।
আমাদের আজকের ভিডিও একটি ব্যতিক্রমধর্মী । আজ আমরা জিনসেং সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি ।
আমাদের ভিডিওর মাধ্যমে আপনারা -
- জিনসেং এর উপকারিতা গাছ কোথায় পাওয়া যায়?
-বাংলাদেশে কোথায় পাওয়া যায়?
- জিনসেং খাওয়ার নিয়ম ।
- গোপন শক্তি বৃদ্ধির উপায়
- জিনসেং খেলে কি হয় ?
- জিনসেং ট্যাবলেট ।
- জিনসেং খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে।
-যৌন শক্তি বৃদ্ধির প্রাকৃতিক উপায়।
-যৌন শক্তি বৃদ্ধির উপায়।
-জিনসেং গাছ চেনার উপায়।
-টবে জিনসেং চাষ পদ্ধতি।
-টব নির্বাচন।
-জিনসেং চারা কোথা থেকে সংগ্রহ করবেন।
কৃষিবিদ (KrishiBID)
আমাদের ভিডিও যদি ভাল লাগে অবশ্যই লাইক কমেন্ট এবং শেয়ার এর মাধ্যমে সবাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

যশোরে মৌমাছি পালন ও মধু চাষ | স্বল্প মূল্যে মধু সংগ্রহ করুন। KrishiBID
যশোরে মৌমাছি পালন ও মধু চাষ | স্বল্প মূল্যে মধু সংগ্রহ করুন। KrishiBID Krishi BID 40 Views • 5 years ago

যশোরে মৌমাছি পালন ও মধু চাষ। স্বল্প মূল্যে মধু সংগ্রহ করুন। KrishiBID

#যশোরে_মৌমাছি_পালন_ও_মধু_চাষ
#স্বল্প_মূল্যে_মধু_সংগ্রহ_করুন
#JASHORE_GHONA

মধু সংগ্রহ করতে কল করুন: ০১৯৮২৪৩৪৮২৯


কৃষিভিত্তিক বাংলাদেশে স্বল্প শ্রম ও স্বল্প পুঁজি সংবলিত কার্যক্রম গ্রহণের মাধ্যমে আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি, বাড়তি আয়ের মাধ্যমে দারিদ্র্যবিমোচন, নারীর ক্ষমতায়ন, মৌ চাষের যন্ত্রপাতি সংশ্লিষ্ট কুটির শিল্পের সম্প্রসারণ, পুষ্টির উন্নয়ন, ফল ও ফসলের ফলন বৃদ্ধি এবং বাধ্যতামূলক বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে পরিবেশের ভারসাম্যতা ও উন্নয়নে মৌ চাষ অনন্য। আধুনিক প্রযুক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে মৌ চাষ কার্যক্রম গ্রহণে আগ্রহী লক্ষ জনগোষ্ঠীকে মৌ চাষে উদ্বুদ্ধকরণসহ অধিক মধু উৎপাদনের মধ্য দিয়ে দেশে খাঁটি মধুর চাহিদা পূরণ, সফল পরাগায়নের মাধ্যমে ফল ও ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি তথা দেশের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়নে অবদান রাখা সম্ভব।


বাংলাদেশে মৌ চাষের ইতিহাস
মৌমাছি সাধারণত বনে জঙ্গলে, গাছের ডালে, গাছের কোটরে, মাটির গর্তে, দালানের সুবিধামতো জায়গায় মৌচাক তৈরি করে থাকে। সুন্দরবনে মৌয়ালরা বাঘের ভয়কে তুচ্ছ করে মধু সংগ্রহ করে থাকে এভাবে অবৈজ্ঞানিক পন্থায় মধু সংগ্রহ করতে গিয়ে অনেক মৌমাছি ধ্বংস হয়ে যায়।


বর্তমানে জ্ঞান-বিজ্ঞানের ক্রমোন্নতির সাথে সাথে অনেক কিছু সহজসাধ্য হয়েছে। প্রযুক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে প্রাকৃতিক মৌমাছিকে পোষ মানানো সম্ভব হয়েছে। পৃথিবীর প্রায় অধিকাংশ দেশেই এখন কাঠের বাক্সে মৌমাছি পালন করা হয়েছে। এ ব্যবস্থায় প্রাকৃতিক পরিবেশ থেকে মৌ কলোনি সংগ্রহ করে বা কৃত্রিম উপায়ে বিভাজনের মাধ্যমে রানী উৎপাদন করে প্রযুক্তিগত এবং বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে কাঠের তৈরি বাক্সে প্রতিপালন করা হয়।


মৌমাছির পরিচিতি
- মৌমাছি এক ধরনের সামাজিক ও উপকারী পতঙ্গ;
- সংঘবদ্ধভাবে রানী, শ্রমিক ও পুরুষ সমন্বয়ে একটি কলোনিতে বসবাস করে;
- স্বভাবসিদ্ধভাবে প্রকৃতিতে বসবাস করে;
- প্রধানত ফুল থেকে নেকটার ও পোলেন সংগ্রহ করে;
- সময় ও ক্ষেত্র বিশেষ কচিপাতা, উদ্ভিদের কাণ্ড, মিষ্টি ফল এবং চিনিজাতীয় খাদ্যদ্রব্য থেকে মিষ্টি রস সংগ্রহ করে;
- নেকটার অথবা মিষ্টি রস সংগ্রহ করে একটি নির্ধারিত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাদের তাৎক্ষণিক খাবার ও ভবিষ্যৎ সঞ্চয় হিসাবে মধু উৎপাদন করে;
- সংগৃহীত পোলেন থেকে মৌমাছি বিশেষ করে অল্প বয়সের মৌমাছির প্রোটিন জাতীয় খাবারের চাহিদা পূরণ করে।

প্রাচীনকাল থেকে মৌমাছি মানুষের নিকট অতি পরিচিত এক প্রকার ক্ষুদ্র, উপকারী ও পরিশ্রমী পতঙ্গ। সাধারণত দলবদ্ধভাবে বাস করে বলে এদের ‘সামাজিক পতঙ্গ’ বলা হয়। মৌমাছিরা ফুলের পরাগায়ন ঘটিয়ে বনজ, ফলদ ও কৃষিজ ফসলের উৎপাদন বাড়িয়ে দেয়। মৌমাছিকে তাদের প্রাকৃতিক পরিবেশ থেকে এনে মৌচাকের উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি করে আধুনিক ও বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে পালন করাকেই মৌমাছি পালন বলা হয়। পবিত্র কুরআনে সুরা আন নাহল ১৬:৬৮-৬৯-এ মৌমাছি সম্পর্কে উল্লেখ আছে। এরা আকারে মাঝারি ও শান্ত, তাই এদের বাক্সে লালন-পালন করা যায়। অন্ধকার স্থান যেমন- গাছের ফোকর, দেয়ালের ফাটল, আলমারি, ইটের স্তূপ ইত্যাদি স্থানে এরা চাক বাঁধে। চাকপ্রতি মধুর উৎপাদন প্রতিবারে গড়ে প্রায় ৪ কেজি। এ ছাড়াও পাহাড়ি ও ক্ষুদে মৌমাছি আছে, তবে এদের পালন করা যায় না। একটি মৌচাকে তিন শ্রেণীর মৌমাছি থাকে, যথা: (১) রাণী, (২) পুরুষ ও (৩) শ্রমিক মৌমাছি। রাণী মৌমাছি সবচেয়ে বড় প্রকৃতির। একটি চাকে একটি মাত্র রাণী মৌমাছি থাকে। এর একমাত্র কাজ ডিম পাড়া। পুরুষ মৌমাছি মধ্যম আকৃতির ও এদের চোখ বড়। কিন্তু এদের হুল নেই। এদের একমাত্র কাজ রাণীর সাথে মিলিত হওয়া। শ্রমিক মৌমাছি সবচেয়ে ক্ষুদ্রাকৃতির। এদের চোখ ছোট, কিন্তু হুল আছে। রাণী ও পুরুষ বাদে অবশিষ্ট সকল সদস্যই শ্রমিক মৌমাছি। এরা নানা দলে ভাগ হয়ে চাকের যাবতীয় কাজ (যথা- চাক নির্মাণ করা, ফুলের মিষ্টি রস ও পরাগরেণু সংগ্রহ করা, মধু তৈরি করা, চাকের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা, চাকে বাতাস দেয়া চাক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা ইত্যাদি) সম্পন্ন করে। বাংলাদেশে বর্তমানে দেশি ও বিদেশি মিলে ৪ প্রজাতির মৌমাছি আছে। এপিস ফ্লোরিয়া, এপিস ডরসাটা, এপিস সেরেনা ও এপিস মেলিফেরা। ইউরোপীয় জাতের এপিস মেলিফেরা মৌমাছি শান্ত ধরনের হয়। বাংলাদেশে এর চাষ করা হয়। সাধারণত ৫০০ গ্রাম মধু তৈরি করতে মৌমাছির ২ মিলিয়ন ফুলের দরকার পড়ে।

লিচু গাছে সার প্রয়োগের নিয়ম | KrishiBID
লিচু গাছে সার প্রয়োগের নিয়ম | KrishiBID Krishi BID 31 Views • 5 years ago

লিচু গাছে সার প্রয়োগের নিয়ম | KrishiBID
#লিচু_গাছে_সার_প্রয়োগের_নিয়ম
#KrishiBID
আমরা আজ আলোচনা করেছি:-
-লিচু চাষ পদ্ধতি,
-লিচু গাছের পরিচর্যা,
-লিচু চাষ,
-লিচু গাছের ফল ঝরা রোধে কীটনাশক,
-লিচু গাছে সার প্রয়োগের নিয়ম কানুন,
-পোকার আক্রমণ থেকে লিচু রক্ষায় ব্যবহৃত ওষুধ,
-লিচুর ফল পচা রোগ এর সমাধান,
-লিচুর বীজ ছিদ্রকারী পোকা দমন,
-লিচু গাছের জন্য ব্যবহৃত ওষুধের নাম,
-লিচু গাছের যত্ন,
-লিচুর ফলন বেশী,
-বাম্পার ফলন,
-লিচু গাছে সার প্রয়োগ,
-biggest lichu,
-যশোরের লিচু,
-বেশি দামী লিচু,
-লিচু গাছের,
-লিচু গাছের পাতা পোড়া রোগ,
-লিচু গাছের কলম,
-লিচুর কলম পদ্ধতি,
-দামী লিচু,
-লিচুর আগাম প্রস্তুতি।

সার ব্যবস্থাপনা: প্রতি গর্তে টিএসপি সার ৭০০ গ্রাম, এমওপি সার ৪৫০ গ্রাম, জিপসাম সার ৩০০ গ্রাম, জিংক সালফেট ৬০ গ্রাম ও জৈবসার ২৫ কেজি দিতে হয। গর্ত ভর্তির ১০-১৫ দিন পর মাটির বলসহ গর্তের মাঝখানে সোজাবাবে লাগাতে হবে। রোপণের ৩ মাস পর ৩০০-৩৫০ গ্রাম ইউরিয়া সার প্রয়োগ করা দরকার।
পূর্ণ বয়স্ক ফলন- গাছের জন্য ইউরিয়া সার ২ কেজি, টিএসপি সার ৩.৫ কেজি, এমওপি সার ২ কেজি, জিপসাম সার ২৬০ গ্রাম, জিংক সালফেট সার ৬০ গ্রাম, গোবর ১৫ কেজি এবং ৯ কেজি ছাই প্রয়োগ করতে হয়।
**************************************
গ্রীষ্মের অন্যতম সুস্বাদু ফল লিচু। খুব অল্প সময় থাকে বলে চাহিদা অনেক বেশি।

বাংলাদেশ গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজের ‘খাদ্য ও পুষ্টি বিজ্ঞান’য়ের বিভাগীয় প্রধান ফারাহ মাসুদা জানান লিচুর পুষ্টি ও গুণের কথা।

মৌসুমি ফল লিচু ভিটামিন ও খাদ্যশক্তির অন্যতম উৎস। এতে রয়েছে মানব শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় খনিজ উপাদান। শ্বেতসার এবং ভিটামিন সি’র ভালো উৎস। ছোট বড় সব বয়সের মানুষই এই সুস্বাদু ফল খেতে পারে।

তিনি জানান, লিচুতে রয়েছে সামান্য পরিমাণে প্রোটিন ও ফ্যাট যা মানব দেহের জন্য প্রয়োজন। প্রতি ১০০ গ্রাম লিচুতে রয়েছে ১.১ গ্রাম প্রোটিন এবং ০.২ গ্রাম ফ্যাট।

লিচুতে পর্যাপ্ত পরিমাণে শ্বেতসার পাওয়া যায়। প্রতি ১০০ গ্রাম লিচুতে ১৩.৬ গ্রাম শ্বেতসার থাকে।
এছাড়া লিচুতে ০.০২ গ্রাম ভিটামিন বি ১ এবং ০.০৬ গ্রাম বি ২ রয়েছে। এছাড়াও এতে কিছু পরিমাণে খনিজ লবণ থাকে। প্রতি ১০০ গ্রাম লিচুতে ০.৫ গ্রাম খনিজ লবণ পাওয়া যায় বলে জানান মাসুদা।
লিচুতে রয়েছে ভিটামিন ‘সি’ যা ত্বক, দাঁত ও হাড়ের জন্য ভালো। প্রতি ১০০ গ্রাম লিচুতে ৩১ মি.গ্রা ভিটামিন সি পাওয়া যায়। নানারকম চর্মরোগ ও স্কার্ভি দূর করতে সাহায্য করে ভিটামিন সি। তাছাড়া এটি ত্বক উজ্জ্বল করতে ও বলিরেখা কমাতেও সাহায্য করে।

প্রতি ১০০ গ্রাম লিচুতে ১০ মি.গ্রা ক্যালসিয়াম রয়েছে। ক্যালসিয়াম দেহের হাড় গঠন করে ও হাড়ের সুস্থতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। লিচুতে অল্প পরিমাণে লৌহ পাওয়া যায়। প্রতি ১০০ গ্রামে ০.৭ মি.গ্রা লৌহ।

এছাড়াও লিচুতে রয়েছে থিয়ামিন, নিয়াসিন ইত্যাদি, যা লিচুর পুষ্টিগুণ আরও বৃদ্ধি করে। এসব ভিটামিন শরীরের বিপাক ক্ষমতা বাড়ায়।

শক্তির ভালো উৎস লিচু। প্রতি ১০০ গ্রাম লিচু থেকে ৬১ কিলোক্যালরি শক্তি পাওয়া যায়।

এটি শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। পাশাপাশি চর্বি কমাতে সাহায্য করে।

লিচুতে খাদ্য হজমকারী আঁশ, ভিটামিন এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট আছে যা শরীরে জমে থাকে ও দেহ সুস্থ রাখে বলে জানান ফারাহ মাসুদা।

লিচুর অলিগোনল নামের উপাদান অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লুয়েঞ্জা হিসেবে কাজ করে। এ উপাদান রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে, ত্বকে ক্ষতিকর অতি বেগুনি রশ্মির প্রভাব নিয়ন্ত্রণ করে এবং ওজন কমায়।

অন্তবর্তীকালীন পরিচর্যা: পূর্ণ বয়স্ক গাছে পর্যাপ্ত আলো বাতাস প্রবেশের জন্য অপ্রয়োজনীয় ডালপালা কেটে ফেলতে হবে। কলমের গাছের বয়স ৪ বছর পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত মুকুল ভেঙ্গে দেয়া দরকার।
চারা রোপণ: জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় মাস কলমের চারা রোপণের উপযুক্ত সময়। ৮-১০ মিটার দূরে দূরে চারা রোপণ করতে হয়। চারা রোপণের সময় গর্তে কিছুটা পুরাতন লিচু বাগানের মাটি মিশিয়ে দিলে চারার অভিযোজন দ্রুত হবে।
ব্যবস্থাপনা: এ পোকা দমনের জন্য ফল ধরার পর লিবাসিড ৫০ তরল বা ফেনিট্রোথিয়ন ৫০ তরল অথবা টোসিটকস আর ২৫ তরল এর যেকোন একটি প্রতি লিটার পানিতে ১ মি.লি হারে মিশিয়ে ১৫ দিন পর পর ২ থেকে ৩ বার সেপ্র করতে হবে। তবে মনে রাখতে হবে ফল সংগ্রহের অন্তত: ১৫ দিন পূর্বে শেষ সেপ্র করতে হবে।
ক্ষতির নমুনা: আক্রান্ত পাতা কুঁকড়িয়ে যায় এবং পাতার নীচের দিক লাল মখমলের মত হয়। পরবর্তীতে পাতা দুর্বল হয়ে মরে যায় এবং ডালে ফুল, ফল বা নতুন পাতা হয় না। আক্রান্ত ফুলে ফল হয় না।

ব্যবস্থাপনা: আক্রান্ত পাতা সংগ্রহ করে পুড়িয়ে ফেলা। ইথিয়ন ৪৬.৫ তরল বা নিউরণ ৫০০ তরল ২ মি.লি হারে প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত গাছে ভালভাবে সেপ্র করা।

ফসল তোলা: ফলের খোসার কাঁটা চ্যাপ্টা হয়ে যখন মসৃণ হয় এবং ফলের গায়ে লালচে বর্ণ ধারণ করে তখন কিছু পাতাসহ ডাল ভেঙ্গে রিচু থোকায় থোকায় সংগ্রহ করতে হবে।

লিচু গাছে ভালো ফলন পেতে করণীয় কাজের ধাপ গুলো এই ভিডিওতে তুলে ধরা হয়েছে। ভিডিওটিতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে
লিচু গাছের ফল ঝরা রোধে কীটনাশক , লিচু গাছে সার প্রয়োগের নিয়ম কানুন, পোকার আক্রমণ থেকে লিচু রক্ষায় ব্যবহৃত ওষুধ, লিচু চাষ পদ্ধতি , লিচুর ফল পচা রোগ এর সমাধান, লিচুর বীজ ছিদ্রকারী পোকা দমন,
লিচু গাছের জন্য ব্যবহৃত ওষুধের নাম
১, ছোট ফল ঝরা বন্ধ করতে প্রতি ৪.৫ লিটার পানিতে 1 গ্রাম করে প্লানোফিক্স স্প্রে করতে হবে।
২, লিচুর মাইট দমন করতে সালফার ব্যবহার করতে হয় তাছাড়া ডাইমেথোয়েট প্রতি লিটারে ০.৫ গ্ৰাম স্প্রে করলে ভালো ফল পাওয়া যায়।
৩, লিচুর বিচি জোকারি পোকা দমনে প্রতি লিটার পানিতে 1 গ্রাম ডাইমেক্রম বা ম্যালাথিয়ন প্রয়োগ করতে হবে।
৪, লিচু ফল পচা রোগ হলে ডাইথেন ফর্টি ফাইভ অনুমোদিত মাত্রায় প্রয়োগ করুন।

সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে এখানেই বিদায় নিচ্ছি শুভেচ্ছা।

জিনসেং চাষ। টবে জিনসেং চাষ পদ্ধতি। জিনসেং চারা সংগ্রহ করুন সহজে।
https://youtu.be/PDvGrJHbocY
সাবস্ক্রাইভ করে আমাদের সাথেই থাকুন।

Showing 198 out of 199